1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. বিনোদন
  6. তথ্যপ্রযুক্তি
  7. সারাদেশ
  8. ক্যাম্পাস
  9. গণমাধ্যম
  10. ভিডিও গ্যালারী
  11. ফটোগ্যালারী
  12. আমাদের পরিবার
ঢাকা , সোমবার, ২০ মে ২০২৪ , ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনের আচরণ বিধিমালা 

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপলোড সময় : ১৯-১২-২০২৩ ০২:৫৯:৫১ অপরাহ্ন
আপডেট সময় : ১৯-১২-২০২৩ ০৩:০১:৪৭ অপরাহ্ন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনের আচরণ বিধিমালা 

নিউজ ডেস্ক: আগামী ৭ জানুয়ারী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে আচরণ বিধিমালা দেওয়া হয়েছে।



আচরণ বিধিমালায় বলাহয়:

কোন প্রার্থী কিংবা তার পক্ষ হইতে অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে প্রকাশ্যে বা গোপনে কোন প্রকার চাঁদা বা অনুদান প্রদান করিতে বা প্রদানের অঙ্গীকার করিতে পারিবেন না। নির্বাচন পূর্ব সময়ে কোন সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি সরকারি বা আধা-সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে কোন প্রকার অনুদান ঘোষণা বা বরাদ্দ প্রদান বা অর্থ অবমুক্ত করিতে পারিবেন না।


সরকারি ডাক-বাংলো, রেস্ট হাউজ, সার্কিট হাউজ বা কোন সরকারি কার্যালয়কে কোন দল বা প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচারের স্থান হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে না। প্রতিটি আসনে তিনটির বেশি মাইক ব্যবহার করা যাইবে না। মাইক ব্যবহার- দুপুর ২.০০ ঘটিকা হইতে রাত ৮.০০ ঘটিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখিতে হইবে।


নির্বাচনী সভার দিন, সময় ও স্থান সম্পর্কে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট হইতে লিখিত অনুমতি গ্রহণ করিতে হইবে। প্রস্তাবিত সভার কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা পূর্বে স্থান এবং সময় সম্পর্কে স্থানীয় পুলিশ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে অনুমতি নিতে হইবে। জনগণের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করিতে পারে এমন কোন সড়কে জনসভা কিংবা কোন পথসভা করিতে পারিবেন না।

নির্বাচনী প্রচারণাকালে ব্যক্তিগত চরিত্র হনন করিয়া বক্তব্য প্রদান বা কোন ধরনের তিক্ত বা (উস্কানিমূলক বা মানহানিকর) কিংবা লিঙ্গ, সাম্প্রদায়িকতা বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হয় এমন কোন বক্তব্য প্রদান করিতে পারিবেন না। কোন ধর্মীয় উপাসনালয়ে কোন প্রকার নির্বাচনী প্রচারণা চালাইতে পারিবেন না। বা উহাতে বাধা প্রদান করিতে পারিবেন না। প্রচারণার ক্ষেত্রে সকল প্রার্থী সম অধিকার পাইবে। তবে কোন প্রার্থী প্রতিপক্ষের সভা, শোভাযাত্রা এবং অন্যান্য প্রচার অভিযান পন্ড পৌর এলাকায় অবস্থিত দালান, দেওয়াল, গাছ, বেড়া, বিদ্যুৎ ও টেলিফোনের খুঁটি বা অন্য কোন দন্ডায়মান বস্তুতে কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে কোন প্রকার পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল লাগাইতে পারিবেন না।


সরকারী বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের স্থাপনা বা কোন প্রকার যানবাহনে পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল লাগাইতে পারিবেন না। কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল ইত্যাদির উপর অন্য কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল ইত্যাদি লাগানো যাইবে না বা কোন প্রকার ক্ষতিসাধন/বিনষ্ট করা যাইবে না।

রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থী কেবল তাহার প্রতীক ও নিজের ছবি, বর্তমান দলীয় প্রধানের ছবি পোস্টারে ছাপাইতে পারিবেন তাছাড়া অন্য কোন ছবি বা প্রতীক ছাপাইতে পারিবেন না। ছবির আয়তন (৬০×৪৫) সে.মি. এর অধিক হইতে পারিবে না। কোন প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতীকের সাইজ, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা উচ্চতা তিন মিটারের অধিক হইতে পারিবে না। পোস্টার ও ব্যানার সাদা-কালো হইবে এবং পোস্টারের এর আয়তন অনধিক (৬০×৪৫) সেন্টিমিটার ও ব্যানার এর আয়তন অনধিক (৩০১) মিটার হইতে হইবে।


কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে কোন বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, নৌ-যান, ট্রেন কিংবা অন্য কোন যান্ত্রিক যানবাহন সহকারে মিছিল বা মশাল মিছিল বা শোডাউন করিতে পারিবেন না। নির্বাচনী প্রচারণায় কোন গেইট বা তোরণ নির্মাণ করিতে পারিবেন না। নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ হিসাবে বিদ্যুতের সাহায্যে কোন প্রকার আলোকসজ্জা করিতে পারিবেন না। নির্বাচনী প্রচারণার জন্য প্রার্থীর ছবি বা প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণামূলক কোন বক্তব্য বা কোন শার্ট, জ্যাকেট, ফতুয়া ইত্যাদি ব্যবহার করিতে পারিবেন না।


নির্বাচনী কাম্পে ভোটারগণকে কোন ধরনের কোমল পানীয় বা খাদ্য পরিবেশন বা উপঢৌকন প্রদান করিতে পারিবেন না প্রতীক হিসাবে কোন জীবন্ত প্রানীর ছবি ব্যবহার করা যাইবে না। নির্বাচনী প্রচারনার জন্য ৪০০ বর্গফুট এর অধিক স্থান লইয়া কোন প্যান্ডেল তৈরী করিতে পারিবেন না। সরকারি কর্মসূচির সঙ্গে নির্বাচনী কর্মসূচি বা কর্মকান্ড যোগ করিতে পারিবেন না। কোন প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থী পূর্বে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে সভাপতি বা সদস্য হিসাবে নির্বাচিত বা মনোনীত হইয়া থাকিলে উক্ত প্রতিষ্ঠানের কোন সভায় সভাপতিত্ব বা অংশগ্রহণ করিতে পারিবেন না অথবা উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোন কাজে জড়িত হইবেন না।


কোন প্রার্থী বা তাহার পক্ষে অন্য কোন ব্যক্তি বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে অনধিক ছয় মাসের কারাদন্ড অথবা অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ডে অথবা উভয় দন্ডে দন্ডণীয় হইবেন। কোন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল নির্বাচন-পূর্ব সময়ে এই বিধিমালার কোন বিধান লঙ্ঘন করিলে অনধিক পঞ্চাশ হাজার টাকা অর্থদন্ডে দন্ডনীয় হইবে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Daily Sonali Rajshahi

কমেন্ট বক্স

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ